প্রত্যক্ষদর্শী একাধিক সূত্র জানায়, পূর্ব বিরোধের জের ধরে শুক্রবার বেলা ১টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলামের কর্মী লিটন ও যুবলীগ নেতা রাশেদুজ্জামান পলাশের সমর্থক রকির মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় ও হাতাহাতি হয়।
এরই জের ধরে বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে খাড়াগোদা বাজারে জাহিদুল ইসলামের নেতাকর্মীরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে রাশেদুজ্জামানের ওপর হামলা করে। এ সময় দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। দফায় দফায় হামলা পাল্টা হামলায় গোটা এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। এদের মধ্যে গড়াইটুপি ইউনিয়ন কৃষকলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ঝন্টু মন্ডল ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি লিটন আলীর অবস্থা গুরুতর। তাদেরকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে যুবলীগ সভাপতি রাশেদুজ্জামান পলাশের অভিযোগ, আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে পূর্বপরিকল্পনা নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ও শুকুর আলীর নেতৃত্বে ৫০/৬০ জন অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা করে। এতে আমি প্রাণে বেঁচে গেলেও তার ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আমার বেশ কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছে।