জানাগেছে, চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের মুন্সিপুর গ্রামের জামাই পাড়ার পচাই শেখের ছেলে আঃ আলিম (৪৫) দিনে দুপুরে প্রকাশ্য প্রশাসনের নাকের ডোগাই চালিয়ে যাচ্ছে রমরমা ফেনসিডিল ও ইয়াবা ব্যবসা এলাকাবাসী অভিযোগ করে।
এলাকাবাসী আরও বলে যে আমাদের মুন্সিপুর গ্রামের একশত ভাগ লোক বিভিন্ন মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলো কিন্তু আমাদের চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার মহোদয় সহ সকল প্রসাশনিক কর্মকর্তাদের মাদক বিরোধী চিরুনি অভিযান অব্যহত থাকায় আশি ভাগ মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক ছেড়ে দিয়ে সুন্দর জিবন যাপন করছে, বর্তমানে হাতে গোনা কয়েক জন প্রভাবশালি ব্যক্তিদের মদ্ধ্যে আঃ আলিম সবচেয়ে বেশি বে পরোয়া হয়ে পড়েছে কোনো ভাবেই তাকে দমন করা যাচ্ছে না।
গ্রামবাসী অভিযোগ করে বলে মাদক ব্যবসা বন্ধ করার কথা বলতে গেলে অকত্য ভাষায় গালি দেই এবং আঃ আলিম প্রকাশ্যে বলে আমি পুলিশ, বিজিবি সকলকে ম্যানেজ করে ব্যবসা করছি, আমি ব্যবসা করবো পারলে তোরা ঠেকাশ আর বেশি বাড়া বাড়ী করলে মাদক দিয়ে চালান করে দেবো।
গ্রামবাসী আরো অভিযোগ করে বলে যে শুধু আলিমই নই তার বন জামাই ফারুক (৪০) কে দিয়ে এলাকাই চালিয়ে যাচ্ছে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও মরন নেশা হেরোইন পর্যন্ত বিক্রয় করার ও অভিযোগ উঠেছে।
প্রতিদিন চুয়াডাঙ্গা, দামুড়হুদা সহ বিভিন্ন এলাকার মাদকাসক্তরা মটর সাইকেল যোগে আলিমের বুনাই ফারুকের বাড়ির সামনে ভিড় জমায়, কিন্তু বড় দুঃখের বিষয়টি হলো বিজিবি ক্যাম্পের সামনে দিয়েই প্রতিদিন শত শত মটর সাইকেল নিয়ে এসে দিনে দুপুরে মাদক খেয়ে চলে যাচ্ছে কিন্তু প্রশাসনের সকল সদস্যরা যেনো নিরব দর্শক, তাদের কোনো মাথা ব্যথা নেই কারন কি? এলাকাবাসির প্রশ্ন।
আর প্রশাসন নিরবতা ভূমীকায় থাকার কারনে মুন্সিপুর রুট টাই এখন মাদক সেবনের নিরাপদ রুট হিসাবে বেছে নিয়েছে মাদক সেবন কারিরা ।
এই বিষয়ে গ্রামবাসী আরও বলে এই আঃ আলিমের পিছনে কিছু মদত দাতা আছে তাদের সাহসেই এতো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এই চিন্হিত মাদক ব্যবসায়ী আঃ আলিম।
এই বিষয়ে আলিমের সাথে যোগাযোগ করা হলে আলিম বলে আমি আগে করতাম এখন আর ব্যবসা করিনা।
কিন্তু গ্রামবাসী অভিযোগ করে বলে যে এই আলিম মাদকের ব্যবসা করে যেমন ধংশ করছে এলাকার যুবসমাজ কে তেমনি নিজে মাদক বিক্রয় করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে।
ইতি পূর্বে ও মাদক সহ ধরা পড়ে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশের কাছে চুয়াডাঙ্গা আমলী আদালতে তার নামে মামলাও আছে, জেল খেটে বাড়ী ফিরে আবার বেপরোয়া ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা আর নাম ভাঙ্গাচ্ছে পুলিশ ও বিজিবির।
তাই এলাকাবাসী বলে এই চিন্হিত মাদক ব্যবসায়ী আঃ আলিম কে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনলেই বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল এবং নির্মুল হবে মাদক ব্যবসা চলে আসবে জিরো ট্রলারেন্সে।
বাঁচবে এলাকার যুবসমাজ তারই পরিপ্রেক্ষিতে এই চিন্হিত মাদক ব্যবসায়ী আঃ আলিম কে জরুরী ভাবে গ্রেফতার করার জন্য পুলিশ সুপার সহ ৬ বিজিবির কমান্ডিং অফিসার সহ প্রসাশনিক সকল উর্ধতন কতৃপক্ষের আশুহস্তোক্ষেপ কামনা করেছে এলাকার সচেতন মহল।
আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন।।